May 20, 2024, 9:04 pm

সংবাদ শিরোনাম
পটুয়াখালীতে মাসব্যাপী তাঁত শিল্প মেলা শুরু হয়েছে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার ৩ লক্ষ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি -বিশিষ্ট সাংবাদিক আতিকের রংপুর খামার মোড়ে প্রবাসীর বাসায় হামলার চেষ্টা, আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার ইসলামপুরে যমুনা পাড়ের হত দরিদ্রদের মাঝে বকনা গরু বিতরণ কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ অভিযানে ৭ লক্ষ ইয়াবাসহ আটক ৪ ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যাবার সময় বাধা দিলে ৯৯৯ জানালেই নেওয়া হবে ব্যবস্থা শাহপরাণ (রহঃ) থানা পুলিশের অভিযানে ১৯,৬০০ কেজি ভারতীয় চিনিসহ ০৩ জন গ্রেফতার উখিয়ায় রোহিঙ্গা শিবিরে অভিযানে ৪ আরসা সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার রাজধানীর ডেমরা এলাকা হতে আনুমানিক ছয় কোটি টাকা মূল্যমানের ৮৬০০ লিটার বিদেশী মদসহ ০৩ জন কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ উলিপু‌রে পাঁচ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

হেলিকপ্টারে কেরালার বন্যা দেখলেন মোদি, অতিরিক্ত ৫০০ কোটি রুপি বরাদ্দ

হেলিকপ্টারে কেরালার বন্যা দেখলেন মোদি, অতিরিক্ত ৫০০ কোটি রুপি বরাদ্দ

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

বন্যা কবলিত রাজ্য কেরালার পরিদর্শনে গিয়ে রাজ্যটির জন্য অতিরিক্ত ৫০০ কোটি রুপি বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারায়ি ভিজায়ানের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকের পর গতকাল শনিবার তিনি এই ঘোষণা দেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে বন্যায় নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে অতিরিক্ত ২ লাখ এবং মারাত্মক আহতদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার রুপি দেওয়ার ঘোষণা দেন। ভারতের সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এখবর জানিয়েছে। এর আগে আকাশপথে রাজ্যের বন্যায় আক্রান্ত এলাকা ঘুরে দেখেন মোদি। গত শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী ভিজায়ান জানান,  বন্যার কারণে ৮ আগস্ট থেকে রাজ্যটিতে ১৭৩ জন বন্যায় প্রাণ হারিয়েছেন। ভারতের ‘ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি রেসপন্স সেন্টার’ (এনইআরসি) এর তথ্য অনুযায়ী বন্যায় রাজ্যটির ৩০ হাজার ৫০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে পিনারায়ি ভিজায়ান জানান, প্রাথমিক হিসাবে বন্যার কারণে রাজ্যটির প্রায় ১৯ হাজার ৫১২ কোটি রুপির ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় আক্রান্তদের উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিতে ভারতের বেশ কয়েকটি সংস্থা অভিযান চালাচ্ছে। গত শুক্রবার ৮২ হাজারেরও বেশি লোককে সরিয়ে নেয় তারা। কেরালার পাথানামথিত্তা, এরনাকুলাম ও ত্রিশুর জেলায় পানিতে তলিয়ে যাওয়া বেশ কয়েকটি এলাকার বাসিন্দারা বাড়ির ছাঁদ বা ওপরের তলাগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। এসব বাসিন্দারা এখনও উদ্ধারের অপেক্ষায় রয়েছেন।

শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে পিনারায়ি ভিজায়ান জানান, ভারি বর্ষণ, বন্যা এবং ভূমিধসের কারণে মোট ১৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে গত শুক্রবারই ৩১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের পর ওইদিনই কেরালার শেনগান্নুর এলাকার পার্লামেন্ট সদস্য সাজি চেরিয়ান এক টেলিভিশন শোতে এক আবেগঘন আর্জি জানান। কান্নায় ভেঙে পড়ে তিনি জানান, কেন্দ্রীয় সরকার যদি অতিরিক্ত সহায়তা ও হেলিকপ্টার না পাঠায় তাহলে তার এলাকার হাজার হাজার মানুষ মারা যাবে। ওই আবেদনের পর ভারতের নৌবাহিনীর দশটি জাহাজ ওই এলাকায় উদ্ধার অভিযানে নামে বলে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

মুখ্যমন্ত্রী ভিজায়ান বলেন, তীব্র ¯্রােতের কারণে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা হলো শেনগান্নুর ও চালাকুদি।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর